নারীরা
পুরুষের কাছে গেলে পুরুষেরা নারীদের ক্ষতি করে, অন্যায়ভাবে ভোগ করতে চায়। পরিনামে
নারীদের ইজ্জত নষ্ট হয়...যদিও সাময়িক জৈবিক চাহিদা পূরণের নেশায় সেই নারীটা বুঝতে
পারেনা, প্রিয়তম বন্ধু তার কত বড় সর্বনাশ করছে। যখন বুঝতে পারে, তখন অনেক দেরী হয়ে
যায়, সেই পুরুষটা তার হৃদয় হরণ করে, ইজ্জত নষ্ট করে একা রেখে পালিয়ে যায়। পরিণামে
চোখের জলে, অনুতাপের আগুনে দগ্ধ হয়ে সেই পাপের প্রায়শ্চিত্ত করতে হয়। এইজন্যে
আল্লাহ নারী ও পুরুষের মাঝে হিজাব-পর্দার ব্যবস্থা দিয়েছেন, যাতে করে পুরুষেরা
নারীদের হৃদয় ও শরীরকে নষ্ট করতে না পারে। আধুনিক যুগে নারী-পুরুষ ফ্রী মিক্সিং-এ
কলেজ ইউনিভার্সিটিতে পড়ে, অফিস-আদালাতে পাশাপাশি কাজ করে, মোবাইল ফোন, ইন্টারনেটে
সহজেই নারী-পুরুষের মাঝে যোগাযোগের কারণে নারী পুরুষের মাঝে অবৈধ যোগাযোগ ও
সম্পর্কের কারণে নারী ও পুরুষের আত্মিক ও চারিত্রিক পবিত্রতা নষ্ট হচ্ছে। তাক্বওয়া
এবং আল্লাহর রহমত ছাড়া বর্তমান যুগে এই ফিতনাহ থেকে বেঁচে থাকা খুবই কঠিন। আল্লাহু
মুস্তায়ান।
বিঃদ্রঃ নারীদের শক্তি ও বুদ্ধির
দিক থেকে ত্রুটি থাকার কারণে পুরুষদের উপরে নির্ভরশীল। একারণে একজন পুরুষ তার
অধীনে নারীদের জন্যে দায়ী থাকবেন। স্ত্রী, কন্যাদেরকে লোভী পুরুষদের সাথে পড়ালিখা
করতে বা অফিস করতে পাঠাবেন, হোস্টেলে মেসে একাকী রাখবেন, সাবালিকা নারীদেরকে
সময়মতো বিয়ে না দেওয়ার কারণে তাদের ইজ্জত নষ্ট হবে, জিনা-ব্যভিচারে লিপ্ত থাকবে,
তাহলে সেই পুরুষ গার্জিয়য়ানও দায়ী থাকবে।