(১) ইব্রাহীম ইবনে বাশার (রহঃ) বলেন, “যে আয়াত পাঠ করতে গিয়ে আলী ইবনে ফুজাইল (রহঃ) ইন্তেকাল করেন, তা হলোঃ
“আপনি যদি দেখতেন যখন তাদেরকে জাহান্নামের কিনারায় দাড় করানো হবে, তখন তারা বলবে, হায়! যদি আমাদেরকে দুনিয়ায় আবার ফেরত পাঠানো হতো।” [সুরা আল-আনয়া’মঃ ২৭]
ক্বুরান তেলাওয়াত করতে করতে তিনি এই আয়াতের এখানে এসে থমকে দাড়ান ও মৃত্যুবরণ করেন। আমি তার জানাযায় অংশগ্রহণ করেছিলাম।”
সিয়ারু আআলামিন নুবালাঃ ৮/৪৪৬।
(২) হাসান বসরী (রহঃ) একজন অসুস্থ ব্যক্তিকে দেখতে গেলেন। তিনি গিয়ে দেখেন সে মৃত্যু যন্ত্রনায় ছটফট করছে। তিনি তার কষ্ট ও যাতনা দেখে যখন বাড়ি ফিরে আসেন তখন তার চেহারা বিবর্ণ হয়ে যায়। বাড়ি ফিরে এলে পরিবারের লোকজন বলে, আসুন খাবার খেয়ে নিন। তিনি বললেন, তোমরা খানাপিনা কর। আল্লাহ কসম! আজকে যে মৃত্যুর কষ্ট দেখলাম , এর জন্যই এখন থেকে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করা পর্যন্ত কাজ করে যাব।”
তাযকিরাঃ পৃষ্ঠা ১৭।
“আপনি যদি দেখতেন যখন তাদেরকে জাহান্নামের কিনারায় দাড় করানো হবে, তখন তারা বলবে, হায়! যদি আমাদেরকে দুনিয়ায় আবার ফেরত পাঠানো হতো।” [সুরা আল-আনয়া’মঃ ২৭]
ক্বুরান তেলাওয়াত করতে করতে তিনি এই আয়াতের এখানে এসে থমকে দাড়ান ও মৃত্যুবরণ করেন। আমি তার জানাযায় অংশগ্রহণ করেছিলাম।”
সিয়ারু আআলামিন নুবালাঃ ৮/৪৪৬।
(২) হাসান বসরী (রহঃ) একজন অসুস্থ ব্যক্তিকে দেখতে গেলেন। তিনি গিয়ে দেখেন সে মৃত্যু যন্ত্রনায় ছটফট করছে। তিনি তার কষ্ট ও যাতনা দেখে যখন বাড়ি ফিরে আসেন তখন তার চেহারা বিবর্ণ হয়ে যায়। বাড়ি ফিরে এলে পরিবারের লোকজন বলে, আসুন খাবার খেয়ে নিন। তিনি বললেন, তোমরা খানাপিনা কর। আল্লাহ কসম! আজকে যে মৃত্যুর কষ্ট দেখলাম , এর জন্যই এখন থেকে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করা পর্যন্ত কাজ করে যাব।”
তাযকিরাঃ পৃষ্ঠা ১৭।