চার্লস ডারউইন এর অনুসারী প্রকৃতি পূজারী
নাস্তিকরা দাবী করে,
সৃষ্টিকর্তা বলতে কেউ নেই! এই আকাশ-বাতাস, গাছ-পালা,পশু-পাখি, মানুষ. . .এ সবের কোন ‘খালিক্ব’ বা সৃষ্টিকর্তা নেই। এই
সবগুলো নাকি শূণ্য থেকে এমনি এমনি দুনিয়াতে চলে আসছে। নাউযুবিল্লাহি মিন যালিক।
সুবহানাল্লাহ! মানুষ কি পরিমান নির্বোধ আর
মাতাল হলে এমন উদ্ভট চিন্তা করতে পারে. . .এই সমস্ত বিকৃত মস্তিষ্কের নাস্তিকেরা
বিজ্ঞানী নয়, এরা
মানসিক রোগী, এরা চতুষ্পদ জন্তুর চাইতে অধম।
এই সমস্ত মানসিক রোগীদের সাথে তর্ক করবেন না, এদের সাথে তর্ক করা বেকার,
কারণ এরা বধির, এরা অন্ধ। “খাতামাল্লাহু আলা ক্বুলুবুহুম” – তাদের কুফুরী ও অবাধ্যতার
কারণে তাদের অন্তরে আল্লাহ তালা লাগিয়ে দিয়েছেন। সুতরাং এদের পেছনে সময় নষ্ট না
করে, নিজে ইলম অর্জন করুন, ইলম প্রচার
করুন যাতে করে সাধারণ মানুষ এদের গোমরাহীতে না পড়ে। ওয়ামা তোওফিক্বি ইল্লা
বিল্লাহ।
ভিডিও চিত্রঃ
https://www.facebook.com/Back.to.Allah.bangla/videos/1506977042668371/?video_source=pages_finch_main_video
আল্লাহ তাআ’লার অনিন্দ্য সুন্দর সৃষ্টি ময়ূরের
সৌন্দর্য। দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায় এমন পাখিটাকে কেউ বানায় নাই, মানুষ হয়ে এমন চিন্তা যে
করে, আমরা কি করে তাকে ‘মানুষ’ বলি?
মহান আল্লাহ্ তাআ’লা বলেন, “আর আমি সৃষ্টি করেছি জাহান্নামের জন্য বহু
জ্বিন ও মানুষ। তাদের অন্তর আছে,
কিন্তু তার দ্বারা তারা চিন্তা-ভাবনা করে না, তাদের
চোখ আছে কিন্তু তার দ্বারা তারা দেখেনা, আর তাদের কান আছে
কিন্তু তার দ্বারা তারা শোনে না। তারা চতুষ্পদ জন্তুর মত; বরং
তাদের চাইতেও নিকৃষ্টর। তারাই হল উদাসীন ও শৈথিল্যপরায়ণ।” [সুরা আল-আ’রাফঃ আয়াত ১৭৯]
মহান আল্লাহ্ তাআ’লা আরো বলেন, “আপনি কি তাকে দেখেন না, যে ব্যক্তি তার প্রবৃত্তিকে
উপাস্যরূপে গ্রহণ করেছে? তবুও কি আপনি তার যিম্মাদার হবেন?
আপনি কি মনে করেন যে, তাদের অধিকাংশ কথা শোনে
অথবা বুঝতে পারে? তারা তো চতুষ্পদ জন্তুর মতোই; বরং তার চাইতেও পথভ্রষ্ট।” [সুরা আল-ফুরক্বানঃ আয়াত
৪৩-৪৪]