যে ব্যক্তি নামায ছেড়ে দিলো এর অর্থ হলো, সে শিরক ও কুফুরীর
পাপে লিপ্ত হলোঃ
ð “নিশ্চয়
মানুষ ও শির্ক ও কুফুরীর মাঝে পার্থক্যকারী বিষয় হচ্ছে নামায ত্যাগ করা।”
সহীহ মুসলিমঃ ঈমান অধ্যায়।
শিরকের গুনাহ আল্লাহ কোনদিন ক্ষমা করবেন নাহঃ
ð “নিঃসন্দেহে
আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন না, যে ব্যক্তি শিরক করে।”
সুরা আন-নিসাঃ ৪৮।
ð “নিশ্চয়
যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে শিরক করে, আল্লাহ তার জন্যে জান্নাত হারাম করে দেন। এবং তার
বাসস্থান হচ্ছে জাহান্নাম। আর জালেমদের কোন সাহায্যকারী নেই।”
সুরা আল-মায়িদাহঃ ৭২।
এই রোযার মাঝেও যে নামায পড়তে পারেন নাহ, সারা জীবনে পারবে
কিনা সন্দেহ! তাই বেনামাযি ভাই-বোনেরা সতর্ক হন। তোওবা করে ঈমান এনে, ৫ ওয়াক্ত নামায
পড়ে মুসলিম হিসেবে মৃত্যুবরণ করার চেষ্টা করুন। আল্লাহ আমাদেরকে মুসলিম-মুসলিমাহ হিসেবেই
মৃত্যু দান করুন – আমিন।