আরাফাহর দিনের রোযা ও যিলহজ্জ মাসের প্রথম
১০ দিনের ইবাদত
#আনসারুস_সুন্নাহ
____________________________
وَمَا خَلَقْتُ الْجِنَّ وَالْإِنسَ إِلَّا لِيَعْبُدُونِ
উচ্চারণঃ ওয়ামা খালাক্বতুল জিন্না ওয়াল
ইংসানা ইল্লা লিইয়া’বুদুন।
অর্থঃ শুধুমাত্র আমার ইবাদত করার জন্যই
আমি মানুষ ও জিনদেরকে সৃষ্টি করেছি।
সুরা আয-যারিয়াতঃ ৫৬।
____________________________
قُلْ إِنَّ صَلاَتِي وَنُسُكِي وَمَحْيَايَ وَمَمَاتِي لِلّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ
উচ্চারণঃ ক্বুল ইন্না সালাতি, ওয়া নুসুকি,
ওয়া মাহ’ইয়াইয়া ওয়া মামাতি লিল্লাহি রাব্বিল আ’লামিন।
অর্থঃ (হে নবী) আপনি বলুন, “নিশ্চয়ই আমার নামায,
আমার কোরবানি এবং আমার জীবন ও আমারা মৃত্যু, শুধুমাত্র বিশ্ব জাহানের পালনকর্তা আল্লাহর
জন্যে।”
সুরা আল-আনআ’মঃ ১৬২।
____________________________
১. স্থায়ী ফতওয়া কমিটি আল-লাজনাহ আদ-দাইয়ি’মাহর ফতোয়া ও ইমাম আব্দুল
আ’জিজ বিন বাজ রাহিমাহুল্লাহর ফতোয়া অনুযায়ী, হাজীরা যেইদিন আরাফাহর
ময়দানে উপস্থিত হবেন, সৌদি আরবের বাইরে যারা থাকবেন তাদেরকে সেইদিনই আরাফাহর রোযা রাখতে
হবে। সে হিসেবে এবছর আরাফাহর রোযা ইন শা’ আল্লাহ আগামী ২৩ তারিখ
বুধবারে রাখতে হবে। বুধবার একটা রোযা রাখলে বিগত এক বছর ও সামনের এক বছর - মোট দুই
বছরের গুনাহ মাফ হয়ে যাবে। সুবহা’নাল্লাহ! আশা করি আপনারা কেউই এই সুযোগ
হারাবেন না।
ঢাকায় সাহরীর শেষ সময়ঃ ৪:৩১ মিনিট আর
ইফতার শুরুঃ ৫:৫৭ মিনিট।
২. যিলহজ্জ মাসের ১-১০ তারিখ হচ্ছে বছরের
শ্রেষ্ঠ ফযীলতপূর্ণ দিন। এই দিনগুলোতে যেকোন ইবাদত আল্লাহর কাছে খুব প্রিয়, এমনকি জিহাদের
চাইতেও বেশি প্রিয়। সুবহা’নাল্লাহ! সুতরাং এই কয়দিন আমাদেরকে বেশিবেশি করে নফল ও সুন্নত ইবাদত
করে আল্লাহর রহমত ও সন্তুষ্টি অর্জন করার জন্যে চেষ্টা করতে হবে। নফল ইবাদতের মাঝে
রয়েছেঃ
ক. নফল রোযা রাখা (১-৯ তারিখ),
খ. বিভিন্ন নফল ও সুন্নত নামাযগুলো পড়া
(যেমন ৫ ওয়াক্ত ফরয নামাযের সাথে ১২ রাকাত সুন্নত নামায, তাহাজ্জুদ ও বিতিরের নামায,
চাশতের নামায, তাহিয়্যাতুল মসজিদ ও তাহিয়্যাতুল ওযুর নামায, তাওহবাহর নামায),
গ. ক্বুরান তেলাওয়াত করা,
ঘ. দান-সাদাকা করা,
ঙ. বেশিবেশি তওবাহ করা ও দুনিয়া ও আখেরাতের
যাবতীয় কল্যাণের জন্যে দুয়া করা,
চ. বিভিন্ন যিকর-আযকার (যেমন ফরয সালাতের
পরে, সকাল-সন্ধ্যার ও ঘুমানোর পূর্বে দুয়া, ইত্যাদি ফযীলতপূর্ণ দুয়া, দুরুদ ও যিকিরগুলো
পড়া),
ছ. সামর্থ্য থাকলে কুরবানি করা ইত্যাদি।
আজ সন্ধ্যা থেকে যিলহজ্জ মাসের সপ্তম
দিন শুরু হলো, সুতরাং আর মাত্র ৪ দিন বাকি আছে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে বাকি দিনগুলো
আমল করে তার হক্ক আদায় করার তোওফিক দান করুন, আমিন।
____________________________
২. যিলহজ্জ মাসের ১-১০ তারিখ হচ্ছে বছরের
শ্রেষ্ঠ ফযীলতপূর্ণ দিন। এই দিনগুলোতে যেকোন ইবাদত আল্লাহর কাছে খুব প্রিয়, এমনকি জিহাদের
চাইতেও বেশি প্রিয়। সুবহা’নাল্লাহ! সুতরাং এই কয়দিন আমাদেরকে বেশিবেশি করে নফল ও সুন্নত ইবাদত
করে আল্লাহর রহমত ও সন্তুষ্টি অর্জন করার জন্যে চেষ্টা করতে হবে। নফল ইবাদতের মাঝে
রয়েছেঃ
ক. নফল রোযা রাখা (১-৯ তারিখ),
খ. বিভিন্ন নফল ও সুন্নত নামাযগুলো পড়া
(যেমন ৫ ওয়াক্ত ফরয নামাযের সাথে ১২ রাকাত সুন্নত নামায, তাহাজ্জুদ ও বিতিরের নামায,
চাশতের নামায, তাহিয়্যাতুল মসজিদ ও তাহিয়্যাতুল ওযুর নামায, তাওহবাহর নামায),
গ. ক্বুরান তেলাওয়াত করা,
ঘ. দান-সাদাকা করা,
ঙ. বেশিবেশি তওবাহ করা ও দুনিয়া ও আখেরাতের
যাবতীয় কল্যাণের জন্যে দুয়া করা,
চ. বিভিন্ন যিকর-আযকার (যেমন ফরয সালাতের
পরে, সকাল-সন্ধ্যার ও ঘুমানোর পূর্বে দুয়া, ইত্যাদি ফযীলতপূর্ণ দুয়া, দুরুদ ও যিকিরগুলো
পড়া),
ছ. সামর্থ্য থাকলে কুরবানি করা ইত্যাদি।
আজ সন্ধ্যা থেকে যিলহজ্জ মাসের সপ্তম
দিন শুরু হলো, সুতরাং আর মাত্র ৪ দিন বাকি আছে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে বাকি দিনগুলো
আমল করে তার হক্ক আদায় করার তোওফিক দান করুন, আমিন।
____________________________