“আ'উযু
বিল্লাহিমিনাশ-শাইতানির রাযীম।”
____________________
“তোমাদের
উপর যেসমস্ত বিপদ-আপদ আসেয়, তা তোমাদের নিজ হাতের কামাই। আর তিনি তোমাদের অনেক গুনাহ
মাফ করে দেন।”
সুরা
শুরাঃ ৩০।
____________________
“দুর্ভোগ
ঐ সমস্ত নামাযীদের জন্য, যারা তাদের নামাযের ব্যাপারে উদাসীন।”
সুরা
আল-মাউ’নঃ ৪-৫।
____________________
“হে
নবী! আমি আপনাকে (মানবজাতির জন্যে) স্বাক্ষী, সুসংবাদ দাতা ও সতর্ককারী হিসেবে প্রেরণ
করেছি। এবং আল্লাহর আদেশে তাঁর (আল্লাহর) দিকে আহবানকারী এবং উজ্জ্বল প্রদীপ হিসেবে
আপনাকে প্রেরণ করেছি।”
সুরা
আল-আহজাবঃ ৪৫-৪৬।
____________________
“আল্লাহ
একটি উপমা বর্ণনা করছেনঃ তা হচ্ছে যে, একটি লোকের উপর পরস্পর বিরোধী কয়েকজন মালিক
রয়েছে, আর অন্য এক ব্যক্তির মালিক মাত্র একজন। তাদের উভয়ের অবস্থা কি সমান হবে? সমস্ত
প্রশংসা আল্লাহর জন্যে। কিন্তু তাদের অধিকাংশই জানে না।”
সুরা
আল-যুমারঃ ২৯।
____________________
“সুতরাং
(হে নবী!) আপনি প্রকাশ্যে তাদেরকে শুনিয়ে দিন, যা আপনাকে আদেশ করা হয় এবং মুশরিকদের
কোন পরওয়া করবেন না। বিদ্রুপকারীদের জন্যে আপনার পক্ষ থেকে আমি একাই যথেষ্ঠ।”
সুরা
আল-হিজরঃ ৯৪-৯৫।
____________________
“অতঃপর
নামায শেষ হলে তোমরা জমীনে ছড়িয়ে পড় এবং আল্লাহর অনুগ্রহ অনুসন্ধান করো, আর অধিক পরিমাণে
আল্লাহকে স্মরণ কর, যাতে করে তোমরা সফলকাম হও।”
সুরা
আল-জুমুয়া’হঃ ১০।
____________________
“আমি
মানুষকে সৃষ্টি করেছি এবং তার মন নিভৃতে যে খারাপ চিন্তা করে, সে সম্বন্ধেও আমি অবগত
আছি। আমি তার গ্রীবাস্থিত ধমনী থেকেও অধিক নিকটবর্তী। যখন দুই ফেরেশতা ডানে ও বামে
বসে তার আমল গ্রহণ করে। সে যে কথাই উচ্চারণ করে, তাই গ্রহণ করার জন্যে তার কাছে সদা
প্রস্তুত প্রহরী রয়েছে। আর মৃত্যুযন্ত্রণা অবশ্যই আসবে। এ থেকেই তো তুমি টাল-বাহানা
করতে!”
সুরা
আল-ক্বাফঃ ১৬-১৯।
____________________
“তোমাদের
বন্ধু তো আল্লাহ, তাঁর রসূল এবং মুমিনবৃন্দ, যারা নামায কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং
বিনয়ী। আর যারা আল্লাহ, তাঁর রসূল এবং মুমিমদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে, তারাই হচ্ছে
হিজবুল্লাহ (আল্লাহর দল), আর তারাই হচ্ছে বিজয়ী।”
সুরা
আল-মায়ি’দাহঃ ৫৫-৫৬।
____________________
“যদি
তুমি না জানো, তাহলে যারা আহলায-যিকরি (অর্থাৎ আলেম বা জ্ঞানী) তাদের কাছ থেকে জিজ্ঞাস
করে জেনে নাও।”
সুরা
আল-আম্বিয়াঃ ৭।
____________________
আরো
কতো যে আয়াত লিখতে ইচ্ছে করে, শুধুমাত্র পাঠকদের জন্যে কষ্টকর না হয়ে যায়, এই ভেবে
দেই না। আল্লাহর কথা সারাজীবন লিখে বা বলে শেষ করা যাবেনা, মহান আল্লাহ কতইনা সুন্দর
করে বলছেন!
“(হে
নবী!) আপনি বলুনঃ আমার পালনকর্তার কথা লেখার জন্যে যদি সমুদ্রের পানি কালি হিসেবে লেখা
হয়, তবুও আমার পালনকর্তার কথা শেষ হওয়ার আগেই সমুদ্রের পানি শেষ হয়ে যাবে। যদিও তার
সাহায্যে অনুরূপ আরেকটি সমুদ্রের পানি এনে দিলেও (আমার পালনকর্তার কথা শেষ হবেনা)।”
সুরা
আল-কাহফঃ ১০৯।
____________________