কুরবানী বিষয়ক সংক্ষিপ্ত
আলোচনা করা হলো
১.যিনি কুরবানী দিবেন,
কেবল তিনি যিল হজের চাদ উঠার পর হতে কুরবানী সম্পন্ন করা পর্যন্ত নিজের চুল, গোঁফ,
নখ কাটবেন না।
মিশকাত, হা/ ১৪৫৯।
পরিবারের সবাইকে চুল, নখ
কাটা হতে বিরত থাকতে হবে-- এমন ধারণা ভুল।
২. ছাগল তথা খাসী কুরবানী
করা উত্তম।
মিশকাত, হা/ ১৪৬১; সুবুলুস
সালাম, ৪/ ১৮৫।
৩. চার ধরণের পশু কুরবানী
করা নাজায়েজ।
ক. স্পষ্ট খোঁড়া।
খ. স্পষ্ট কানা।
গ. স্পষ্ট রোগী,জীর্ণ শরীর।
ঘ. অর্ধেক কান কাটা কিংবা
ছিদ্র এবং অর্ধেক শিং ভাংগা।
মিশকাত, হা/ ১৪৬৫।
৪. কেনার পরে খুঁত পাওয়া
গেলে উক্ত পশু কুরবানী করা বৈধ।
উৎসঃ ইমাম উবাইদুল্লাহ
মুবারকপুরী, মিরআতুল মাফাতিহঃ ২/ ৩৬৩।
(চলমান, ইন শা আল্লাহ)