শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

কুরবানী বিষয়ক সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হলো ১

কুরবানী বিষয়ক সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হলো

১.যিনি কুরবানী দিবেন, কেবল তিনি যিল হজের চাদ উঠার পর হতে কুরবানী সম্পন্ন করা পর্যন্ত নিজের চুল, গোঁফ, নখ কাটবেন না।
মিশকাত, হা/ ১৪৫৯।
পরিবারের সবাইকে চুল, নখ কাটা হতে বিরত থাকতে হবে-- এমন ধারণা ভুল।

২. ছাগল তথা খাসী কুরবানী করা উত্তম।
মিশকাত, হা/ ১৪৬১; সুবুলুস সালাম, ৪/ ১৮৫।

৩. চার ধরণের পশু কুরবানী করা নাজায়েজ।
ক. স্পষ্ট খোঁড়া।
খ. স্পষ্ট কানা।
গ. স্পষ্ট রোগী,জীর্ণ শরীর।
ঘ. অর্ধেক কান কাটা কিংবা ছিদ্র এবং অর্ধেক শিং ভাংগা।
মিশকাত, হা/ ১৪৬৫।

৪. কেনার পরে খুঁত পাওয়া গেলে উক্ত পশু কুরবানী করা বৈধ।

উৎসঃ ইমাম উবাইদুল্লাহ মুবারকপুরী, মিরআতুল মাফাতিহঃ ২/ ৩৬৩।

(চলমান, ইন শা আল্লাহ)