=> সালমান আল-আওদা
বিভ্রান্তিকর কথাবার্তার জন্যই নিজেই সমালোচিত। শায়খ বিন বাজ (রহঃ) আওহদাহ যদি
তোওবা না করে তাহলে তাকে যেন বক্তব্য দিতে ব্যন করা হয়, সেজন্যে
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করে চিঠি লিখেছিলেন। NO WONDER তাকফিরীরা তাকে দলিল হিসেবে মানে।
=> ISLAMQA সাইটে
সাইয়েদ কুতুবকে ডিফেন্ড করে শায়খ মুনাজ্জিদের ফতোয়াটা প্রায় সম্পূর্ণটাই ভুল,
অথবা আউট অফ কনটেক্সট, শুধুমাত্র ইবনে জিব্রীন
রহঃ এর ডিফেন্ড করার অংশটা ছাড়া। আল্লামা সালিহ আল-ফাওযান, আল্লামা
আল-আলবানী সাইয়েদ কুতুবকে #জাহেল বলেছেন, এর টেপ মওজুদ আছে, তাদের ছাত্ররাও এর স্বাক্ষ্য বহন
করছেন। আর সবচেয়ে বড় কথা শায়খ ফাওজানের ফোন নাম্বার এভেইলেবেল, যেই কে চাইলে যেকোন মুহূর্তে শায়খ ফাউজানকে ফোন করে সাইয়েদ কুতুবের
ব্যপারে জিজ্ঞেস করতে পারে। আর ইবনে জিব্রীন (রহঃ) এর ব্যপারে শায়খ উসাইমিন (রহঃ)
বলেছিলেন, “আব্দুল্লাহ ইবনে জিব্রিন আহলে
সুন্নাহর,
তবে তাঁর ছেলেরা ইখোয়ানুল মুসলিমিন এর সাথে জড়িত...এটা তাঁর জন্য
ক্ষতির কারন হতে পারে।” শায়খ ইবনে জিব্রীন,
আল্লাহ তাঁর প্রতি রহম করুন তিনি ইখোয়ান দ্বারা প্রভাবিত একটা দলের
সাথে সুসম্পর্ক রাখতেন। এনিয়ে অনেক কথাই আছে তবে সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আলেম-ওলামা কেউই ভুলের উর্ধে নয়। আলেম-ওলামাদের ভুলকে প্রবৃত্তির অনুসরণ
করারর জন্য দলিল হিসেবে ব্যবহার করা একটা ক্রাইম।
=> আহলে হাদিসরা “ওহদাতুল
ওজুদ” যে
অর্থে বুঝেন দেওবন্দ ও অন্যান্য উলামারা সেই ভ্রান্ত অর্থে বিশ্বাস করেন
না...সত্যি কথা বলতে এই কথা যে বলে, সে অন্ধভাবে তার দলকে
সমর্থন করায় কতটা কট্টর, সেটা বোঝার জন্যে এই একটি মাত্র
কথাই যথেষ্ঠ! দেওবন্দীদের মুর্শিদ(!) ইমদাদুল্লাহ মুহাজিরে মাক্কির ‘জিয়াউল
কুলুব’ বই
থেকে একটা মাত্র কোটেশান তুলে ধরলামঃ
“তাওহিদের জাতি
হচ্ছে এই যে, বিশ্ব জগতের সব কিছুকে আল্লাহ বলে ধারণা করা।” [নাউযুবিল্লাহি
মিন যালিক] যিয়াউল কুলুবঃ উর্দু ৩৫ পৃঃ।
সর্বশেষঃ সাইয়েদ কুতুব, যিলালিল
ক্বুরান, যিলালিল ক্বুরানে ওহদাতুল ওজুদের আক্বীদাহ আছে কিনা
ও আব্দুল্লাহ আযযম এর ব্যপারে সালাফী ওলামাদের মূল্যায়ন বোঝার জন্য এই একটা মাত্র
ক্লিপ অনেক সাহায্য করবেঃ
https://www.youtube.com/watch?v=6LYAdAmUqlA