গুনাহ মাফের একটা আমল হচ্ছে – ওযুর পরে তাহিয়্যাতুল ওযুর দুই
রাকাত নামায পড়া।
অথবা কেউ কোনো পাপ কাজ করে ফেললে সে ওযু করে দুই রাকাত নামায
পড়ে মাফ চাইবে
“ওযুর পরে ২ রাকাত নামায
পড়া” - এই নামাযকে তাহিয়্যাতুল ওযুর নামায বলা হয়। রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ
“যে ব্যক্তি আমার দেখানো
এই পদ্ধতিতে ওযু করে, মনের মধ্যে অন্য কোনো চিন্তা করা ছাড়া ২ রাকাত নামায পড়ে, ঐ ব্যক্তির আগের সমস্ত গুনাহ মাফ হয়ে যাবে”। (সহীহ বুখারীঃ
১৫৯)
ইমাম মুসলিম অন্য হাদীসে বর্ণনা
করেছেনঃ
“রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ “ঐ
ব্যক্তির জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যাবে”। (সহীহ মুসলিমঃ ২২৬)
উল্লেখ্যঃ এইখানে সমস্ত গুনাহ মাফ হয়ে যাবে ও জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যাবে এর জন্য শর্ত হলো নামাযের মধ্যে নামায ছাড়া অন্য কোনো কিছু নিয়ে চিন্তা করা যাবেনা। তাই এই নামাযের পূর্ণ ফযীলত পেতে হলে সেইদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
উল্লেখ্যঃ এইখানে সমস্ত গুনাহ মাফ হয়ে যাবে ও জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যাবে এর জন্য শর্ত হলো নামাযের মধ্যে নামায ছাড়া অন্য কোনো কিছু নিয়ে চিন্তা করা যাবেনা। তাই এই নামাযের পূর্ণ ফযীলত পেতে হলে সেইদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।