ডিয়ার সিস্টার্স...
আমি খুব ভালো করেই জানিঃ
প্রচন্ড গরমের সময় মাথা থেকে পা পর্যন্ত ঢেকে বের হলে কি পরিমাণ কষ্ট হয়। এটা যদি লন্ডন, আমেরিকা হতো, আবাহাওয়া এতো চমৎকার হতো যে, বোরখা পড়লে আরো ভালো লাগে। তাহলে অনেক সহজ হতো - হিজাব পর্দা করা। কিন্তু আমাদের মতো দেশে ধূলা-বালি, গরমে ঘেমে কষ্টকর পরিবেশ।
আমি খুব ভালো করেই জানিঃ
সবাই বেপর্দা হয়ে চলাফেরা করে, আপনিও এতোদিন করেছেন - এখন হঠাত করে করতে গেলে কেমন কেমন জানি লাগে। ফিলিংসটা খুব ভালোনা। মানুষজন আজেবাজে কথা বলে, হাসি ঠাট্টা করে - কারো কাছেই এইগুলো ভালো অভিজ্ঞতা না + নারী হিসেবে আরো বিব্রতকর অবস্থা। না পারবেন কিছু বলতে, না পারবেন সইতে।
আমি খুব ভালো করেই জানিঃ
বেপর্দা নারীগুলো যখন পহেলা বৈশাখ বা নাচ গানের আসরে সুন্দর (আসলে উগ্র ও আবেদনময়ী) ড্রেস পড়ে তাদের ছেলেবন্ধুদের মনোরঞ্জন করে বেড়ায় - তখন আপনিও পার্থিব জীবনের ধোকায় পড়ে যান। আপনারও ইচ্ছে করে তাদের মতো সাজগোজ করে বের হতে।
কিন্তু এতো কষ্ট করে - পূর্ণাংগ হিজাব পর্দা করে জীবন অতিবাহিত করবেন। এর পরের অবস্থা আল্লাহ বলেছেনঃ
"অতঃপর, নিশ্চয়ই কষ্টের পরে রয়েছে স্বস্তি,
নিশ্চয়ই কষ্টের পরে রয়েছে স্বস্তি।"
সুরা আল-ইনশিরাহঃ ৫-৬।
আর সেই স্বস্তির বিবরণ বিভিন্ন সুরায় বর্ণনা করে হয়েছে, তার মধ্যে আমি একটা মাত্র সুরা থেকে তুলে ধরছিঃ
“এবং তাদের সবরের প্রতিদানে তাদেরকে দিবেন জান্নাত ও রেশমী পোশাক।
তারা সেখানে সিংহাসনে হেলান দিয়ে বসবে। সেখানে রৌদ্র ও শৈত্য অনুভব করবে না।
তার বৃক্ষছায়া তাদের উপর ঝুঁকে থাকবে এবং তার ফলসমূহ তাদের আয়ত্তাধীন রাখা হবে।
তাদেরকে পরিবেশন করা হবে রূপার পাত্রে এবং স্ফটিকের মত পানপাত্রে।
পালী স্ফটিক পাত্রে, পরিবেশনকারীরা তা পরিমাপ করে পূর্ণ করবে।
তাদেরকে সেখানে পান করানো হবে ‘যানজাবীল’ মিশ্রিত পানপাত্র।
এটা জান্নাতস্থিত ‘সালসাবীল’ নামক একটি ঝরণা।
তাদের কাছে ঘোরাফেরা করবে চির কিশোরগণ। আপনি তাদেরকে দেখে মনে করবেন যেন বিক্ষিপ্ত মনি-মুক্তা।
আপনি যখন সেখানে দেখবেন, তখন নেয়ামতরাজি ও বিশাল রাজ্য দেখতে পাবেন।
তাদের আবরণ হবে চিকন সবুজ রেশম ও মোটা সবুজ রেশম এবং তাদেরকে পরিধান করোনো হবে রৌপ্য নির্মিত কংকণ এবং তাদের পালনকর্তা তাদেরকে পান করাবেন ‘শরাবান-তহুরা’।
এটা তোমাদের প্রতিদান। তোমাদের প্রচেষ্টা স্বীকৃতি লাভ করেছে।
সুরা আল-ইনসানঃ ১২-২২।
যারা এখনো হিজাব পর্দায় অভ্যস্ত না, অথবা হিজাব পর্দা করেন কিন্তু তার মাঝে ত্রুটি আছে – আল্লাহর ওয়াস্তে আপনারা নিয়ত করেনঃ ইন শা’ আল্লাহ অতি শীঘ্রই পূর্ণাংগ হিজাব পর্দা করবেন, নেকাবসহ। আজকে নিয়ত করবেন, কালকে এইটা বাস্তবায়ন করার জন্য চেষ্টা করবেন, ইন শা’ আল্লাহ পড়শু দিন আপনি আপনার লক্ষ্যে পৌঁছতে সক্ষম হবেন।
আল্লাহ আমাদের সকলকে চূড়ান্ত সফলতা দান করুন, আমিন।
আমি খুব ভালো করেই জানিঃ
প্রচন্ড গরমের সময় মাথা থেকে পা পর্যন্ত ঢেকে বের হলে কি পরিমাণ কষ্ট হয়। এটা যদি লন্ডন, আমেরিকা হতো, আবাহাওয়া এতো চমৎকার হতো যে, বোরখা পড়লে আরো ভালো লাগে। তাহলে অনেক সহজ হতো - হিজাব পর্দা করা। কিন্তু আমাদের মতো দেশে ধূলা-বালি, গরমে ঘেমে কষ্টকর পরিবেশ।
আমি খুব ভালো করেই জানিঃ
সবাই বেপর্দা হয়ে চলাফেরা করে, আপনিও এতোদিন করেছেন - এখন হঠাত করে করতে গেলে কেমন কেমন জানি লাগে। ফিলিংসটা খুব ভালোনা। মানুষজন আজেবাজে কথা বলে, হাসি ঠাট্টা করে - কারো কাছেই এইগুলো ভালো অভিজ্ঞতা না + নারী হিসেবে আরো বিব্রতকর অবস্থা। না পারবেন কিছু বলতে, না পারবেন সইতে।
আমি খুব ভালো করেই জানিঃ
বেপর্দা নারীগুলো যখন পহেলা বৈশাখ বা নাচ গানের আসরে সুন্দর (আসলে উগ্র ও আবেদনময়ী) ড্রেস পড়ে তাদের ছেলেবন্ধুদের মনোরঞ্জন করে বেড়ায় - তখন আপনিও পার্থিব জীবনের ধোকায় পড়ে যান। আপনারও ইচ্ছে করে তাদের মতো সাজগোজ করে বের হতে।
কিন্তু এতো কষ্ট করে - পূর্ণাংগ হিজাব পর্দা করে জীবন অতিবাহিত করবেন। এর পরের অবস্থা আল্লাহ বলেছেনঃ
"অতঃপর, নিশ্চয়ই কষ্টের পরে রয়েছে স্বস্তি,
নিশ্চয়ই কষ্টের পরে রয়েছে স্বস্তি।"
সুরা আল-ইনশিরাহঃ ৫-৬।
আর সেই স্বস্তির বিবরণ বিভিন্ন সুরায় বর্ণনা করে হয়েছে, তার মধ্যে আমি একটা মাত্র সুরা থেকে তুলে ধরছিঃ
“এবং তাদের সবরের প্রতিদানে তাদেরকে দিবেন জান্নাত ও রেশমী পোশাক।
তারা সেখানে সিংহাসনে হেলান দিয়ে বসবে। সেখানে রৌদ্র ও শৈত্য অনুভব করবে না।
তার বৃক্ষছায়া তাদের উপর ঝুঁকে থাকবে এবং তার ফলসমূহ তাদের আয়ত্তাধীন রাখা হবে।
তাদেরকে পরিবেশন করা হবে রূপার পাত্রে এবং স্ফটিকের মত পানপাত্রে।
পালী স্ফটিক পাত্রে, পরিবেশনকারীরা তা পরিমাপ করে পূর্ণ করবে।
তাদেরকে সেখানে পান করানো হবে ‘যানজাবীল’ মিশ্রিত পানপাত্র।
এটা জান্নাতস্থিত ‘সালসাবীল’ নামক একটি ঝরণা।
তাদের কাছে ঘোরাফেরা করবে চির কিশোরগণ। আপনি তাদেরকে দেখে মনে করবেন যেন বিক্ষিপ্ত মনি-মুক্তা।
আপনি যখন সেখানে দেখবেন, তখন নেয়ামতরাজি ও বিশাল রাজ্য দেখতে পাবেন।
তাদের আবরণ হবে চিকন সবুজ রেশম ও মোটা সবুজ রেশম এবং তাদেরকে পরিধান করোনো হবে রৌপ্য নির্মিত কংকণ এবং তাদের পালনকর্তা তাদেরকে পান করাবেন ‘শরাবান-তহুরা’।
এটা তোমাদের প্রতিদান। তোমাদের প্রচেষ্টা স্বীকৃতি লাভ করেছে।
সুরা আল-ইনসানঃ ১২-২২।
যারা এখনো হিজাব পর্দায় অভ্যস্ত না, অথবা হিজাব পর্দা করেন কিন্তু তার মাঝে ত্রুটি আছে – আল্লাহর ওয়াস্তে আপনারা নিয়ত করেনঃ ইন শা’ আল্লাহ অতি শীঘ্রই পূর্ণাংগ হিজাব পর্দা করবেন, নেকাবসহ। আজকে নিয়ত করবেন, কালকে এইটা বাস্তবায়ন করার জন্য চেষ্টা করবেন, ইন শা’ আল্লাহ পড়শু দিন আপনি আপনার লক্ষ্যে পৌঁছতে সক্ষম হবেন।
আল্লাহ আমাদের সকলকে চূড়ান্ত সফলতা দান করুন, আমিন।