কুফফার মুনাফেকদের চাইতে বিদাতী আলিমদের বিষ উম্মতের
জন্য বেশি ক্ষতিকর। এদের ব্যপারে কঠোরতা অবলম্বনে করুন, এদের
ভ্রষ্টতা উম্মতের সামনে স্পষ্ট ভাষায় প্রকাশ করে তাদেরকে অপমানিত করুন। আল্লাহ্
এদেরকে হেদায়েত করুন, নয়তো এদেরকে উঠিয়ে নিন, আমিন। এর সরলমনা মুসলমানদেরকে ধর্মের দোহাই দিয়ে বিভ্রান্ত করে, তাদের জীবন ও সম্পদ অন্যায়ভাবে নষ্ট করে। আফসোস! সেই সমস্ত মানুষদের জন্য
যারা সরল বিশ্বাসে তাদেরকে আলেম মনে করে নিজেদের ঈমান ও আমল নষ্ট করে।
বর্তমানে বহুল প্রচলিত কিছু বিদাতী জামাআহ বা দল, যারা
লোকদেরকে ভ্রষ্টতার দিকে আহবান করছেঃ-
১. রিজভী-ব্রেলভী,
কবর মাযার পূজারী, পীর পূজারী, আটরশি, মাইজভান্ডারি।
২. দেওবন্দ মাদ্রাসার অনুসারী
সূফীবাদের অনুসারী, পীর-ফকির আর বুজরোগ,
কওমী খারেজী মাদ্রাসা, আলিয়া মাদ্রাসা,
আহমাদ শফি, চরমোনাই পীর, প্রচলিত বেশিরভাগ হুজুর মাওলানারা এই ফেরকার অনুসারী।
৩. তাবলীগ জামাত
দেওবন্দীদের দাওয়াহ বিভাগ, দেওবন্দী আকিদাহ ও
তাদের লেখা বই-পুস্তক প্রচার করাই তাদের মিশন।
৪. জামাতে ইসলামী
নিজে মানেনা ইসলাম, ইসলাম কি এটাই বুঝেনা,
তারাই নাকি রাষ্ট্রে ইসলাম কায়েম করবে?
৫. খারেজী মতবাদ
আইসিস, আল-কায়েদাহ, জেএমবি, বাংলা ইংরেজী ও ভাষার কিছু
মূর্খ বক্তার অন্ধভক্ত, অল্প বয়ষ্ক ছেলেরা এর অনুসারী বেশি।