শুক্রবার, ২০ মার্চ, ২০১৫

২০১৫ সালে বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের পরাজয় উপলক্ষ্যে স্বস্তি।

#খেলার_খবর
আমি টিভি দেখিনা বা খবরের জন্য পত্রিকার পাতাও খুলে দেখিনা। সেইজন্য দুনিয়ার অনেক খবরই আমার অজানা থেকে যায়, বেহুদা কথা ও কাজ শুনে মূল্যবান সময় ও নিউরনের মেমোরি সেলগুলো নষ্ট করার বিন্দুমাত্র ইচ্ছা আমার নেই। পেইজ চালানোর জন্য একটা আইডি ব্যবহার করি, যার কারনে মাঝে মাঝে ফেইসবুক ফ্রেন্ডদের দেওয়া কিছু অনাকাংখিত পোস্টের সম্মুখীন হতে হয়। সে মাধ্যমেই একটা খবর শুনলাম, বাংলাদেশের ফাসেক ও বোকা ক্রিকেট খেলোয়াড়দের কোন একটা জয়ের খুশি উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা কার্জন হলের সামনে নাচ-গানের আয়োজন করে। ফাসেক ও বেদ্বীন টাইপের ঢাকা ভার্সিটির ছেলেরা কাফের-মুশরেকদের মতো অশ্লীল পোশাক পড়া মেয়েদের নিয়ে নাচানাচি করছে. . .তাদের মাঝে কিছু আধা-হিজাবীও রয়েছে! নাউযুবিল্লাহি মিন যালিক! চিন্তা করুন, ঢাকা ইউনিভার্সিটির ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ধরা হয় তুলনামূলক মেধাবী ও ভদ্র. . .তাহলে অন্যান্য কলেজ ইউনিভার্সিটিগুলোর অবস্থাটা কত জঘন্য!?
আজ বাংলাদেশ ক্রিকেট খেলায় হেরেছে. . .এনিয়ে আমার মনে কোন কোন সুখ বা দুঃখ, কিছুই ছিলোনা। ঢাকা ইউনিভার্সিটির জাহেল ছেলে-মেয়েদের কুকীর্তী শোনার পরে এখন আমি খুব খুশি যে, বাংলাদেশ হেরেছে। কারণ, আজ বাংলাদেশ জিতলে নামধারী মুসলমান ছেলে-মেয়েরা অশ্লীলতা, বেহায়াপনা ও ছেলে মেয়েরা একসাথে নোংরামীতে মেতে উঠতো। এই সমস্ত পাপীষ্ঠ লোকদের উদাহরণ হচ্ছে, একটি জাহাজের নিচের তলার লোকদের মতো, যারা পানির অভাবে জাহাজের তলা ফুটো করছে যাতে করে তারা সমুদ্রের পানি পায়। সময়মতো এদেরকে না থামালে এরা জাহাজের তলা ফুটো করে নিচের তলা, উপরের তলা সমস্ত মানুষ সহ গোটা জাহাজটাকেই ডুবিয়ে দেবে।
২০১৫ সালে বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের পরাজয় উপলক্ষ্যে স্বস্তি। বিনীত,

#আনসারুস_সুন্নাহ