শনিবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০১৫

ক্বুরানুল কারীমের যেই আয়াতগুলো দ্বারা প্রেমিক-প্রেমিকার সম্পর্ক রাখা হারাম করা হয়েছে

ক্বুরানুল কারীমের যেই আয়াতগুলো দ্বারা প্রেমিক-প্রেমিকার সম্পর্ক রাখা হারাম করা হয়েছেঃ

[এক]
আর (মুমিনদের গুণাবলী হচ্ছে) যারা নিজেদের যৌনাঙ্গকে সংযত রাখে। তবে তারা যদি নিজেদের স্ত্রী ও মালিকানাভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্রে সংযত না রাখে, তাহলে তারা তিরস্কৃত হবে না। অতঃপর কেউ যদি (স্ত্রী ও মালিকানাভুক্ত দাসী) ছাড়া অন্য কাউকে কামনা করে, তাহলে সে সীমালংঘনকারী হবে।
[সুরা আল-মুমিনুনঃ ৫-৭]
.
And those who guard their chastity (i.e. private parts, from illegal sexual acts) . Except from their wives or (the slaves) that their right hands possess, for then, they are free from blame; But whoever seeks beyond that, then those are the transgressors;

[দুই]
তারা (যুদ্ধবন্দী ও দাসী নারীরা) বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবে, ব্যভিচারিণী কিংবা উপ-পতি গ্রহণকারিণী হবে না।
[সুরা আন-নিসাঃ ২৫]

They (the above said captive and slave-girls) should be chaste, not committing illegal sex, nor taking boy-friends.
[Sura An-Nisa: 25]

[তিন]
তোমাদের জন্যে হালাল সতী-সাধ্বী মুসলমান নারী এবং তাদের সতী-সাধ্বী নারী, যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে তোমাদের পূর্বে, যখন তোমরা তাদেরকে মোহরানা প্রদান কর তাদেরকে স্ত্রী করার জন্যে, কামবাসনা চরিতার্থ করার জন্যে কিংবা গুপ্ত প্রেমে লিপ্ত হওয়ার জন্যে নয়।
[সুরা আল-মায়িদাহঃ ৫]

"And [lawful in marriage are] chaste women from the believers and chaste women from those who were given the Scripture before you, when you have given them their due compensation (mahr), desiring chastity, not unlawful sexual intercourse, not taking them as girl-friends."

[Sura Al-Mayidah: 5]