কিছু #শিরকি ও #কুফুরী কাজ যা মুসলমানদের মাঝে বহুল প্রচলিতঃ
১. আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন কিছুর নামে কসম করা/শপথ করা।
২. গ্রহ-নক্ষত্রকে মানুষের ভাগ্য, বৃষ্টিপাত ইত্যাদি কল্যান ও অকল্যানের নিয়ন্ত্রনকারী মনে করা।
৩. সুলক্ষণ ও কুলক্ষণে বিশ্বাস করা।
৪. যামানা বা সময়কে গালি দেওয়া।
৫. তাকদীরের প্রতি অসন্তুষ্ট হওয়া।
৬. কল্যানের আশায় আংটি, তাবীজ, বালা, তাগা ইত্যাদি গায়ে দেওয়া।
৭. রাসুল সাঃ ও অলি-আওলিয়াদেরকে আলেমুল গায়েব এবং তারা সবকিছু দেখেন ও শুনেন বিশ্বাস করা।
৮. কালো যাদু, সাদা যাদু, জ্যোতিষী ও গণকের কথায় বিশ্বাস করা।
৯. হাত দেখে ভাগ্য গণনা করা।
১০. আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হওয়া কিংবা তার শাস্তি থেকে বেপরোয়া হওয়া।
১১. নামায ত্যাগ করা।
১২. দ্বীনের কোন বিষয়কে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা কিংবা হাসি-ঠাট্টা করা।
১৩. ুদ্বীন থেকে বিমুখ থাকা এবং দ্বীন শিক্ষা না করা।
১৪. বিজাতীয় কুফুরী মতবাদ (যেমন ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, বিবর্তনবাদ ইত্যাদিতে) বিশ্বাস করা কিংবা এইগুলোর প্রতি সন্তুষ্ট থাকা।
১৫. দেওবন্দী, বেরেলুবী এবং সূফীদের লেখা বেদাতী কিতাব (বেহেশতি যেওর, ফাজায়েলে আমল, মকসুদুল মুমেনিন, সোলেমানি খাবনামা ইত্যাদিতে) লেখা বানোয়াট শিরকি কিচ্ছা কাহিনীর প্রতি ঈমান রাখা।
১৬. পীর, কবর মাযার বা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সেজদাহ করা।
১৭. জিন্দা-মুর্দা পীর সাপের নামে বা কবর-মাযারে মানত করা।
১৮. পীর জান্নাতে দিতে পারে এই আকীদা রাখা।
১৯. আল্লাহর নামগুলো (রহমান, খালিক্ব) দিয়ে মানুষকে ডাকা।
২০. ওরশের মেলা বসানো এবং এ উপলক্ষে নানারকম শিরকি কাজে লিপ্ত হওয়া।
২১. মানসুর হাল্লাজকে আল্লাহর অলি মনে করা এবং তার শিরকি যিকির আনাল হক্ক - আমিই আল্লাহ (নাউযুবিল্লাহ) এইরকম চিন্তা ভাবনাকে সঠিক মনে করা।
২২. আয়না পড়া, পানি পড়া, বাটি চালান দিয়ে হারানো ব্যক্তি বা চোরের নাম বের করা।
২৩. রিয়া অর্থাত অন্যকে খুশি করার জন্য বা লোক দেখানো ইবাদত করা।
উপরের সবগুলো কথা শিরক বা কুফুরী। আল্লাহ আমাদেরকে শিরক থেকে নিরাপদ রাখুন, আমিন।
১. আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন কিছুর নামে কসম করা/শপথ করা।
২. গ্রহ-নক্ষত্রকে মানুষের ভাগ্য, বৃষ্টিপাত ইত্যাদি কল্যান ও অকল্যানের নিয়ন্ত্রনকারী মনে করা।
৩. সুলক্ষণ ও কুলক্ষণে বিশ্বাস করা।
৪. যামানা বা সময়কে গালি দেওয়া।
৫. তাকদীরের প্রতি অসন্তুষ্ট হওয়া।
৬. কল্যানের আশায় আংটি, তাবীজ, বালা, তাগা ইত্যাদি গায়ে দেওয়া।
৭. রাসুল সাঃ ও অলি-আওলিয়াদেরকে আলেমুল গায়েব এবং তারা সবকিছু দেখেন ও শুনেন বিশ্বাস করা।
৮. কালো যাদু, সাদা যাদু, জ্যোতিষী ও গণকের কথায় বিশ্বাস করা।
৯. হাত দেখে ভাগ্য গণনা করা।
১০. আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হওয়া কিংবা তার শাস্তি থেকে বেপরোয়া হওয়া।
১১. নামায ত্যাগ করা।
১২. দ্বীনের কোন বিষয়কে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা কিংবা হাসি-ঠাট্টা করা।
১৩. ুদ্বীন থেকে বিমুখ থাকা এবং দ্বীন শিক্ষা না করা।
১৪. বিজাতীয় কুফুরী মতবাদ (যেমন ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, বিবর্তনবাদ ইত্যাদিতে) বিশ্বাস করা কিংবা এইগুলোর প্রতি সন্তুষ্ট থাকা।
১৫. দেওবন্দী, বেরেলুবী এবং সূফীদের লেখা বেদাতী কিতাব (বেহেশতি যেওর, ফাজায়েলে আমল, মকসুদুল মুমেনিন, সোলেমানি খাবনামা ইত্যাদিতে) লেখা বানোয়াট শিরকি কিচ্ছা কাহিনীর প্রতি ঈমান রাখা।
১৬. পীর, কবর মাযার বা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সেজদাহ করা।
১৭. জিন্দা-মুর্দা পীর সাপের নামে বা কবর-মাযারে মানত করা।
১৮. পীর জান্নাতে দিতে পারে এই আকীদা রাখা।
১৯. আল্লাহর নামগুলো (রহমান, খালিক্ব) দিয়ে মানুষকে ডাকা।
২০. ওরশের মেলা বসানো এবং এ উপলক্ষে নানারকম শিরকি কাজে লিপ্ত হওয়া।
২১. মানসুর হাল্লাজকে আল্লাহর অলি মনে করা এবং তার শিরকি যিকির আনাল হক্ক - আমিই আল্লাহ (নাউযুবিল্লাহ) এইরকম চিন্তা ভাবনাকে সঠিক মনে করা।
২২. আয়না পড়া, পানি পড়া, বাটি চালান দিয়ে হারানো ব্যক্তি বা চোরের নাম বের করা।
২৩. রিয়া অর্থাত অন্যকে খুশি করার জন্য বা লোক দেখানো ইবাদত করা।
উপরের সবগুলো কথা শিরক বা কুফুরী। আল্লাহ আমাদেরকে শিরক থেকে নিরাপদ রাখুন, আমিন।