"(হে নবী!) আপনি বলুন, যারা জানে এবং যারা জানেনা তারা কি সমান হতে পারে? চিন্তা-ভাবনা কেবল তারাই করে, যারা হচ্ছে বুদ্ধিমান।"
সুরা-যুমারঃ ৯।
আমাদের দেশের অনেক ইমাম সাহেবরা রুকু-সেজদা খুব দ্রুত করেন এবং ২ সেজদার মাঝখানে কোন দুয়া পড়েন না, মুসল্লিদেরকেও পড়ার জন্য কোন সময় দেন না। অথচ রুকু-সেজদা পূর্ণ ধীর-স্থিরতার সাথে করা নামাযের একটি রুকন যার খেলাফ করলে নামাযই হয়না, এবং দুই সেজদার মাঝখানে অন্তত একবার "রাব্বিগ ফিরলি" বলা ওয়াজিব। এই দুয়া একাধিকবার পড়া সুন্নত (দেখুন- অত্যাবশ্যকীয় পাঠ, আল্লামাহ আব্দুল আজিজ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে বাজ রহঃ)।
এছাড়া দুই সেজদার মাঝখানে অতিরিক্ত "আল্লাহুম্মাগফিরলি ওয়ার হা'মনি ওয়াহদিনি ওয়াজ বুরনী ওয়া আ'ফিনি ওয়ার যুক্বনি ওয়ার ফা'নি" - এই দুয়া পড়াও সুন্নত।
সাধারণত প্রচলিত মসজিদগুলোর ইমাম সাহেবরা ভারতের সূফীবাদী দেওবন্দী কিংবা বেরেলুবী মাদ্রাসার মুকাল্লিদ বা অন্ধ অনুসারী। এরা নামাযটাই ঠিকমতো পড়াতে শিখেনি, আবার মক্কা-মদীনার আলেমদের ভুল ধরে।
সুরা-যুমারঃ ৯।
আমাদের দেশের অনেক ইমাম সাহেবরা রুকু-সেজদা খুব দ্রুত করেন এবং ২ সেজদার মাঝখানে কোন দুয়া পড়েন না, মুসল্লিদেরকেও পড়ার জন্য কোন সময় দেন না। অথচ রুকু-সেজদা পূর্ণ ধীর-স্থিরতার সাথে করা নামাযের একটি রুকন যার খেলাফ করলে নামাযই হয়না, এবং দুই সেজদার মাঝখানে অন্তত একবার "রাব্বিগ ফিরলি" বলা ওয়াজিব। এই দুয়া একাধিকবার পড়া সুন্নত (দেখুন- অত্যাবশ্যকীয় পাঠ, আল্লামাহ আব্দুল আজিজ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে বাজ রহঃ)।
এছাড়া দুই সেজদার মাঝখানে অতিরিক্ত "আল্লাহুম্মাগফিরলি ওয়ার হা'মনি ওয়াহদিনি ওয়াজ বুরনী ওয়া আ'ফিনি ওয়ার যুক্বনি ওয়ার ফা'নি" - এই দুয়া পড়াও সুন্নত।
সাধারণত প্রচলিত মসজিদগুলোর ইমাম সাহেবরা ভারতের সূফীবাদী দেওবন্দী কিংবা বেরেলুবী মাদ্রাসার মুকাল্লিদ বা অন্ধ অনুসারী। এরা নামাযটাই ঠিকমতো পড়াতে শিখেনি, আবার মক্কা-মদীনার আলেমদের ভুল ধরে।