ঈমানদার বান্দা ও বান্দীদের জন্য শয়তানদের কিছু ধোকার নমুনাঃ
১. দুনিয়াটা মস্ত বড়, খাও দাও ফূর্তি করো।
২. তরুণ বয়স আর ফিরে আসবেনা, লাইফটাকে এখনই এনজয়(!)
করে নাও।
৩. বিয়ের আগ পর্যন্ত যিনা-ব্যভিচার নষ্টামি বাদরামি করো। ভালো দেখে একটা বিয়ে
করে, বিয়ের পরে তোওবা করে নিলেই হবে।
৪. ছেলে-মেয়েকে বিয়ে দিয়ে হজ্জ করতে যাবো।
৫. হজ্জ করে হারাম ইনকাম ছেড়ে দেবো।
৬. এখন হজ্জ করে ফেললে নষ্টামি, বাদরামি আর করা
যাবেনা। তাই ম্রার আগে বুড়া বয়সে যখন পাপ করার মতো আর শক্তি থাকবেনা, তখন তোওবা করে হজ্জ করবো।
৭. ভাইয়া আমার বয়স অল্প, আর আজকালকার মেয়েরা
খোলামেলা ড্রেস পড়ে। তাই দৃষ্টিকে নিয়ন্ত্রন রাখতে পারিনা।
৮. দাড়ি রাখলে সুন্দরী মেয়ে বিয়ে করা যাবেনা, বিয়ে করে বউয়ের পারমিশান(!) নিয়ে দাড়ি রাখতে হবে।
৯. নামাযী বয়ফ্রেন্ড, হিজাবী গার্লফ্রেন্ড।
১০. এনার্জি ড্রিংক (আসলে মদের জুস)।
১১. ইসলামী(!) নাশিদ, ড্যান্স। (ধোকা)
১২. হিজাব (শুধুমাত্র মাথায় স্কার্ফ)
১৩. ফ্যাশান হাউজ, বিউটি কনটেস্ট (পতিতা নারীদের
অনুকরণ করে তাদের মতো ইজ্জত বিক্রি করে দেওয়ার ট্রেনিং)
১৪. ইসলামী(!) গণতন্ত্র
১৫. বড় হুজুর বা পীর সাপ (বিদাতী, পথভ্রষ্ট বক্তা
বা আলেম)
১৬. অনলাইন মুজাহিদ (গালি দেওয়ার উপরে ডিগ্রীপ্রাপ্ত)
১৭. সম্মানিত এডমিন (অল্পবয়ষ্ক মনগড়া ফতুয়াবাজ)
১৮. কিতাবের তালিম হবে (মুসলমানদের কাছে কিতাব মানে ক্বুরান। তাদের কাছে কিতাব
মানে ভেজাল আমল)
১৯. বহুত ফায়দা (জাল জয়ীফ হাদীস দিয়ে মিথ্যা ফযীলতের ধোকা)
২০. ইসলাম প্রতিষ্ঠা (ইসলাম কি না জেনেই ভ্রান্ত দল বা সংগঠনে ঝাপিয়ে পড়া, চোখ বন্ধ করে তাদের কুকীর্তির সাফাই গাওয়া)
২১. আত্মশুদ্ধি, তাসাওফ, মারেফত (শিরক বেদাত শিক্ষা দিয়ে ঈমান নষ্ট করা)
২২. মাযার যিয়ারত (মাযারে সিজদা দেওয়া, মরা মানুষকে
দেবতা হিসেবে নেওয়া)
২৩. তাবিজ, তদবীর (ক্বুরানের আয়াত বিক্রি করে
খাওয়া।
২৪. নারী মুক্তি, সমান অধিকার, নারীদের ক্ষমতায়ন (আসলে মেয়েদেরকে পুরুষদের জন্য সহজলভ্য করার টেকনিক)
২৫. মুক্তমনা, ধর্ম নিরপেক্ষ, সুশীল বুদ্ধিজীবী (আসলে ইসলামের দুশমন, নাস্তিক)