দ্বীন Vs দুনিয়াঃ
আচ্ছা বলুনতো, বেকার কোন ছেলে যদি কোন মেয়েকে বিয়ে করার বর্তমান যুগের কোন বাবার কাছে প্রস্তাব পাঠায়, তাহলে সেই বাবা তার মেয়েকে বিয়ে দিতে কোনদিন রাজি হতেন? বা আপনি নিজে হলে কি করতেন?
অথচ এই ছেলেটা যদি বড় কোন চাকুরী পেয়ে ঐ মেয়েকে বিয়ে করার জন্য প্রস্তাব দেয় আমার মনে হয়, অনেক বাবাই আছেন ছেলে বেনামাযী হলেও তিনি কোন আপত্তি করবেন না। এ প্রসংগে শেখ সাদীর সেই বিখ্যাত গল্পটা স্বরণ করা যেতে পারে। একবার তিনি একজনের বাড়িতে মেহমান হিসেবে গেলেন, কিন্তু তার পড়নে তখন ছিলো পুরোনো কমদামী পোশাক। গৃহকর্তা তাকে গরীব মনে করে তেমন আদর-যত্ন ও সম্মান করলেন না আর ভৃত্যকে দিয়ে খাবার খেতে দিলেন, তাও নিম্নমানের খাবার। শেখ সাদী অন্য এক সফরে, সেই একই বাড়ীতে মেহমান হিসেবে গেলেন। এবার তার পড়নে ছিলো অনেক দামী পোশাক। এবার গৃহকর্তা তাকে অনেক আদর যত্ন ও সম্মান করলেন এবং তাকে নিজে সাথে নিয়ে দামী দামী খাবার খেতে দিলেন। শেখ সাদী তখন খাবারগুলো না খেয়ে তার পোশাকের মাঝে ভরতে লাগলেন। মেহমানের এমন অদ্ভুত আচরণ দেখে তিনি শেখ সাদীর কাছে এর কারণ জিজ্ঞেস করলেন। তিনি বললেন, ইতিঃপূর্বে আমি যখন কমদামী পোশাক পড়ে আপনার বাড়িতে আসি, আপনি আমাকে কম দামী খাবার দিয়েছিলেন। আর এখন আমার দামী পোশাক দেখে এই খাবারগুলো দিয়েছেন। সুতরাং, এই খাবারগুলো আপনি আসলে আমাকে দেন নি, আমার পোশাক দেখে দিয়েছেন, তাই এই খাবারগুলো আমার না খেয়ে আমার পোশাককেই খাওয়ানো উচিৎ।
শেখ সাদীর এই বুদ্ধিদীপ্ত আচরণ দেখে সেই লোক কোন শিক্ষা নিয়েছিলেন কিনা সেটা জানা যায়না, তবে আমরা আল্লাহর কাছে দুয়া করি, আল্লাহ যেন আমাদেরকে তার দ্বীনকে সত্যিকার অর্থে মূল্যায়ন করার তোওফিক দান করেন, আমিন।
উল্লেখ্যঃ ছেলে বেকার হলেও, যদি স্ত্রীর দেখাশোনা করতে পারে এবং দ্বীনদারীর দিক থেকে এগিয়ে থাকে তাহলে, সেই ছেলের ব্যপারে চিন্তা করা উচিৎ। আর দেখাশোনা করার মতো সামর্থ্য নেই, ,মেয়ের সাথে সমতা রক্ষা হয়না, তাহলে এমন ছেলের সাথে বিয়ে দেওয়া নির্বুদ্ধিতা হবে।
আচ্ছা বলুনতো, বেকার কোন ছেলে যদি কোন মেয়েকে বিয়ে করার বর্তমান যুগের কোন বাবার কাছে প্রস্তাব পাঠায়, তাহলে সেই বাবা তার মেয়েকে বিয়ে দিতে কোনদিন রাজি হতেন? বা আপনি নিজে হলে কি করতেন?
অথচ এই ছেলেটা যদি বড় কোন চাকুরী পেয়ে ঐ মেয়েকে বিয়ে করার জন্য প্রস্তাব দেয় আমার মনে হয়, অনেক বাবাই আছেন ছেলে বেনামাযী হলেও তিনি কোন আপত্তি করবেন না। এ প্রসংগে শেখ সাদীর সেই বিখ্যাত গল্পটা স্বরণ করা যেতে পারে। একবার তিনি একজনের বাড়িতে মেহমান হিসেবে গেলেন, কিন্তু তার পড়নে তখন ছিলো পুরোনো কমদামী পোশাক। গৃহকর্তা তাকে গরীব মনে করে তেমন আদর-যত্ন ও সম্মান করলেন না আর ভৃত্যকে দিয়ে খাবার খেতে দিলেন, তাও নিম্নমানের খাবার। শেখ সাদী অন্য এক সফরে, সেই একই বাড়ীতে মেহমান হিসেবে গেলেন। এবার তার পড়নে ছিলো অনেক দামী পোশাক। এবার গৃহকর্তা তাকে অনেক আদর যত্ন ও সম্মান করলেন এবং তাকে নিজে সাথে নিয়ে দামী দামী খাবার খেতে দিলেন। শেখ সাদী তখন খাবারগুলো না খেয়ে তার পোশাকের মাঝে ভরতে লাগলেন। মেহমানের এমন অদ্ভুত আচরণ দেখে তিনি শেখ সাদীর কাছে এর কারণ জিজ্ঞেস করলেন। তিনি বললেন, ইতিঃপূর্বে আমি যখন কমদামী পোশাক পড়ে আপনার বাড়িতে আসি, আপনি আমাকে কম দামী খাবার দিয়েছিলেন। আর এখন আমার দামী পোশাক দেখে এই খাবারগুলো দিয়েছেন। সুতরাং, এই খাবারগুলো আপনি আসলে আমাকে দেন নি, আমার পোশাক দেখে দিয়েছেন, তাই এই খাবারগুলো আমার না খেয়ে আমার পোশাককেই খাওয়ানো উচিৎ।
শেখ সাদীর এই বুদ্ধিদীপ্ত আচরণ দেখে সেই লোক কোন শিক্ষা নিয়েছিলেন কিনা সেটা জানা যায়না, তবে আমরা আল্লাহর কাছে দুয়া করি, আল্লাহ যেন আমাদেরকে তার দ্বীনকে সত্যিকার অর্থে মূল্যায়ন করার তোওফিক দান করেন, আমিন।
উল্লেখ্যঃ ছেলে বেকার হলেও, যদি স্ত্রীর দেখাশোনা করতে পারে এবং দ্বীনদারীর দিক থেকে এগিয়ে থাকে তাহলে, সেই ছেলের ব্যপারে চিন্তা করা উচিৎ। আর দেখাশোনা করার মতো সামর্থ্য নেই, ,মেয়ের সাথে সমতা রক্ষা হয়না, তাহলে এমন ছেলের সাথে বিয়ে দেওয়া নির্বুদ্ধিতা হবে।