প্রশ্নঃ মানুষ পাপ কাজ কেনো করে?
উত্তরঃ মানুষের পাপ কাজে লিপ্ত হওয়ার প্রধান কারণগুলোঃ
১. শাহওয়াত (কামনা/বাসনা/কুপ্রবৃত্তিকে) প্রাধান্য দেওয়া
২. আল্লাহকে যথাযথ ভয় না করা
৩. আল্লাহর শাস্তি সম্পর্কে গাফেল বা উদাসীন থাকা।
৪. হালাল-হারাম, সুন্নত-বিদাত, ফরয-ওয়াজিব না জানা। এককথায় দ্বীনি জ্ঞান না থাকা।
শাহওয়াতের তাড়নায় মানুষ যখন পাপ কাজে লিপ্ত হয়ে পড়ে তখন বিবেক হারিয়ে ফেল, জাহান্নামের শাস্তির কথা ভুলে যায় বা জাহান্নামের শাস্তিকে হালকা ব্যপার মনে করে। এটা চরম অজ্ঞতা, কারণ আমরা আসলে জাহান্নামের ভয়াবহ শাস্তি সম্পর্কে জ্ঞান রাখিনা এবং এই ব্যপারে প্রকৃত ঈমান দুর্বল। যাইহোক,
জাহান্নামের সবচাইতে হালকা(!) শাস্তি যাকে দেওয়া হবে তার বর্ণনাঃ
রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন, "জাহান্নামীদের মাঝে সবচাইতে হালকা শাস্তি যাকে দেওয়া হবে, তাকে এক জোড়া আগুনের জুতা পড়িয়ে দেওয়া হবে। এর ফলে তার মাথার মগজ টগবগ করে ফুটতে থাকবে।" [মুসনাদে আহমাদ]
কিন্তু সে মনে করবে, তাকেই বুঝি সবচাইতে কষ্টকর শাস্তি দেওয়া হচ্ছে!!
লা হাওলা ওয়ালা ক্বুওয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ। নিচে আমি কয়েকটি কবীরাহ গুনাহ (যার জন্য কঠোর শাস্তি নির্ধারিত রয়েছে) কিন্তু ছোটখাট বিষয় মনে করে অধিকাংশ মানুষ এইগুলোতে লিপ্ত, এমন কিছু পাপের নাম উল্লেখ করলাম। পরকালে বিশ্বাসী ভাই-বোনদের আন্তরিকভাবে অনুরোধ করবো, এইগুলো থেকে তোওবা করে ফিরে আসার জন্য।
বহুল প্রলচিত কবীরাহ গুনাহসমূহঃ
১. বেনামাযী হয়ে থাকা, ইচ্ছা করে নামাযে অবহেলা করা বা নামায কাযা করা।
২. ছেলদের টাখনুর নিচে প্যান্ট পড়া।
৩. দাড়ি শেইভ করা।
৪. বেপর্দা চলাফেরা করা, সাজগোজ করে প্রপুরুষের সামনে যাওয়া।
৫. হারাম ইনকামে লিপ্ত থাকা।
৬. গান শোনা, টিভিতে হারাম অনুষ্ঠান দেখা, গল্প-উপন্যাস পড়া। এই সবগুলোর সাথেই অশ্লীলতা জড়িত।
৭. নারী-পুরুষের মাঝে অবৈধ সম্পর্ক, যিনা-ব্যভিচার ও পরকীয়া।
৮. গীবত করা।
৯. দ্বীন শিক্ষা না করা, ক্বুরান-সুন্নাহ থেকে দূরে থাকা।
১০. পিতা-মাতার অবাধ্য হওয়া, তাদেরকে অবহেলা/অসম্মান করা।
১১. স্বামী/স্ত্রীর হক্ক আদায় না করা, তাদের প্রতি জুলুম অত্যাচার করা।
১২. বিদাতি দলের সাথে জড়িত থাকা, দ্বীনি ব্যপারে আন্দাজে, মনগড়া কথা বলা।
১৩. স্ত্রীর মাসিক অবস্থায় অথবা পায়ুপথে মিলন করা।
১৪. স্বামী আহবান করলে সাড়া না দেওয়া বা স্বামীর অবাধ্য হওয়া।
১৫. স্ত্রী কারণে বাবা-মায়ের সাথে, অথবা বাবা-মায়ের কারণে স্ত্রীর অধিকার নষ্ট করা।
১৬. স্ত্রী-সন্তানকে বেপর্দায় রাখা, তাদের ভরণ-পোষণ না দেওয়া।
১৭. অপচয় করা।
১৮. কৃপণতা করা।
১৯. হালাল-হারাম পরোয়া না করা।
২০. কাফেরদের সংস্কৃতির তাকলিদ বা অন্ধ অনুকরণ করা।
২১. আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করা।
উত্তরঃ মানুষের পাপ কাজে লিপ্ত হওয়ার প্রধান কারণগুলোঃ
১. শাহওয়াত (কামনা/বাসনা/কুপ্রবৃত্তিকে) প্রাধান্য দেওয়া
২. আল্লাহকে যথাযথ ভয় না করা
৩. আল্লাহর শাস্তি সম্পর্কে গাফেল বা উদাসীন থাকা।
৪. হালাল-হারাম, সুন্নত-বিদাত, ফরয-ওয়াজিব না জানা। এককথায় দ্বীনি জ্ঞান না থাকা।
শাহওয়াতের তাড়নায় মানুষ যখন পাপ কাজে লিপ্ত হয়ে পড়ে তখন বিবেক হারিয়ে ফেল, জাহান্নামের শাস্তির কথা ভুলে যায় বা জাহান্নামের শাস্তিকে হালকা ব্যপার মনে করে। এটা চরম অজ্ঞতা, কারণ আমরা আসলে জাহান্নামের ভয়াবহ শাস্তি সম্পর্কে জ্ঞান রাখিনা এবং এই ব্যপারে প্রকৃত ঈমান দুর্বল। যাইহোক,
জাহান্নামের সবচাইতে হালকা(!) শাস্তি যাকে দেওয়া হবে তার বর্ণনাঃ
রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন, "জাহান্নামীদের মাঝে সবচাইতে হালকা শাস্তি যাকে দেওয়া হবে, তাকে এক জোড়া আগুনের জুতা পড়িয়ে দেওয়া হবে। এর ফলে তার মাথার মগজ টগবগ করে ফুটতে থাকবে।" [মুসনাদে আহমাদ]
কিন্তু সে মনে করবে, তাকেই বুঝি সবচাইতে কষ্টকর শাস্তি দেওয়া হচ্ছে!!
লা হাওলা ওয়ালা ক্বুওয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ। নিচে আমি কয়েকটি কবীরাহ গুনাহ (যার জন্য কঠোর শাস্তি নির্ধারিত রয়েছে) কিন্তু ছোটখাট বিষয় মনে করে অধিকাংশ মানুষ এইগুলোতে লিপ্ত, এমন কিছু পাপের নাম উল্লেখ করলাম। পরকালে বিশ্বাসী ভাই-বোনদের আন্তরিকভাবে অনুরোধ করবো, এইগুলো থেকে তোওবা করে ফিরে আসার জন্য।
বহুল প্রলচিত কবীরাহ গুনাহসমূহঃ
১. বেনামাযী হয়ে থাকা, ইচ্ছা করে নামাযে অবহেলা করা বা নামায কাযা করা।
২. ছেলদের টাখনুর নিচে প্যান্ট পড়া।
৩. দাড়ি শেইভ করা।
৪. বেপর্দা চলাফেরা করা, সাজগোজ করে প্রপুরুষের সামনে যাওয়া।
৫. হারাম ইনকামে লিপ্ত থাকা।
৬. গান শোনা, টিভিতে হারাম অনুষ্ঠান দেখা, গল্প-উপন্যাস পড়া। এই সবগুলোর সাথেই অশ্লীলতা জড়িত।
৭. নারী-পুরুষের মাঝে অবৈধ সম্পর্ক, যিনা-ব্যভিচার ও পরকীয়া।
৮. গীবত করা।
৯. দ্বীন শিক্ষা না করা, ক্বুরান-সুন্নাহ থেকে দূরে থাকা।
১০. পিতা-মাতার অবাধ্য হওয়া, তাদেরকে অবহেলা/অসম্মান করা।
১১. স্বামী/স্ত্রীর হক্ক আদায় না করা, তাদের প্রতি জুলুম অত্যাচার করা।
১২. বিদাতি দলের সাথে জড়িত থাকা, দ্বীনি ব্যপারে আন্দাজে, মনগড়া কথা বলা।
১৩. স্ত্রীর মাসিক অবস্থায় অথবা পায়ুপথে মিলন করা।
১৪. স্বামী আহবান করলে সাড়া না দেওয়া বা স্বামীর অবাধ্য হওয়া।
১৫. স্ত্রী কারণে বাবা-মায়ের সাথে, অথবা বাবা-মায়ের কারণে স্ত্রীর অধিকার নষ্ট করা।
১৬. স্ত্রী-সন্তানকে বেপর্দায় রাখা, তাদের ভরণ-পোষণ না দেওয়া।
১৭. অপচয় করা।
১৮. কৃপণতা করা।
১৯. হালাল-হারাম পরোয়া না করা।
২০. কাফেরদের সংস্কৃতির তাকলিদ বা অন্ধ অনুকরণ করা।
২১. আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করা।