প্রচলিত জাল হাদীস (পর্ব ২)
১. “তাবলিগ জামাতের সাথে চিল্লা দেওয়ার জন্য কারো বাড়ীতে ডাকতে গেলে, তার বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে থাকার সওয়াব শবে ক্বদরের রাত্রে হাজরে আসওয়াদ পাথরের পাশে নামায পড়ার চাইতে বেশি”!
- মানুষকে চিল্লায় নেওয়ার জন্য উতসাহিত করার জন্য তাবলিগ জামাতের লোকেরা এই বানোয়াট, মনগড়া কথাটা খুব প্রচার করে তাদের সাপ্তাহিক মিটিংগুলোতে, অথচ এটা একটা জাল হাদীস। এইরকম মনগড়া কথা বলে, মিথ্যা ফযীলতের ধোঁকা দিয়ে তাবলীগ জামাতের লোকেরা নিজেদের দলের পাল্লা ভারী করে।
=> তাবলিগ জামাতের সাথে চিল্লা দেওয়া যাবে কিনা এনিয়ে আল্লামাহ, শায়খ সালেহ আল-ফাউজানের ফতোয়ার লিংকঃ
http://ansarus-sunnah.blogspot.com/2014/04/blog-post_2743.html
উল্লেখ্য শায়খ মুহাম্মাদ ইবনে ইবরাহীম, শায়খ বিন বাজ, শায়খ আলবানী, শায়খ ফাউজান সহ আরব বিশ্বের বড় বড় ওলামারা তাবলীগ জামাতের গোমরাহীর কারনে সৌদি আরবে তাদের কার্যক্রম ব্যন করে দিয়েছেন।
২. “মন ভাংগা আর মসজিদ ভাংগা সমান সমান।” –
এটা একেবারে বানোয়াট কথা, যার কোন দলিল নেই!
উল্লেখ্য, অন্যায় কারণে পিতা-মাতার মনে কষ্ট দিলে সেটা অনেক বড় গুনাহ। অনুরূপভাবে মানুষকে কষ্ট দিলে গুনাহ হবে, কিন্তু একথা বলা যাবেনা যে, মন ভাংগা মসজিদ ভাংগার সমান অপরাধ। কখনো কখনো অমুসলিম, বিদাতী, মনপূজারী বা পাপীকে হক্ক কথা বললে তারা কষ্ট পেতে পারে, কিন্তু কষ্ট পেলেও হক্ক বলা থেকে বিরত থাকা যাবেনা।
৩. তাবলীগ জামাতের লোকেরা বলে, “১৮,০০০ মাখলুকাত বা সৃষ্ট জীবের সংখ্যা মোট ১৮,০০০” - এটা একটা জাল। ইতিমধ্যেই, ১৮০০০ এর চাইতে অনেক বেশি প্রাণী আবিষ্কৃত হয়েছে, আরো নতুন নতুন প্রাণী আবিষ্কার হচ্ছে।
বিঃদ্রঃ উপরের কথাগুলো কোন ‘হাদীস’ যদি কেউ দাবী করেন তাহলে তার জন্য ওয়াজিব হচ্ছে, তার পক্ষে দলিল দেওয়া, কোন হাদীসের কিতাবে কত নাম্বার হাদীস এইগুলো। যদি আন্দাজে দলের লোকের অন্ধ অনুসরণ করার কারণে এইগুলোকে সত্যি বলে দাবী করেন, তাহলে নিচের হাদীসগুলো পড়ুন ও সতর্ক হন।
১. “তাবলিগ জামাতের সাথে চিল্লা দেওয়ার জন্য কারো বাড়ীতে ডাকতে গেলে, তার বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে থাকার সওয়াব শবে ক্বদরের রাত্রে হাজরে আসওয়াদ পাথরের পাশে নামায পড়ার চাইতে বেশি”!
- মানুষকে চিল্লায় নেওয়ার জন্য উতসাহিত করার জন্য তাবলিগ জামাতের লোকেরা এই বানোয়াট, মনগড়া কথাটা খুব প্রচার করে তাদের সাপ্তাহিক মিটিংগুলোতে, অথচ এটা একটা জাল হাদীস। এইরকম মনগড়া কথা বলে, মিথ্যা ফযীলতের ধোঁকা দিয়ে তাবলীগ জামাতের লোকেরা নিজেদের দলের পাল্লা ভারী করে।
=> তাবলিগ জামাতের সাথে চিল্লা দেওয়া যাবে কিনা এনিয়ে আল্লামাহ, শায়খ সালেহ আল-ফাউজানের ফতোয়ার লিংকঃ
http://ansarus-sunnah.blogspot.com/2014/04/blog-post_2743.html
উল্লেখ্য শায়খ মুহাম্মাদ ইবনে ইবরাহীম, শায়খ বিন বাজ, শায়খ আলবানী, শায়খ ফাউজান সহ আরব বিশ্বের বড় বড় ওলামারা তাবলীগ জামাতের গোমরাহীর কারনে সৌদি আরবে তাদের কার্যক্রম ব্যন করে দিয়েছেন।
২. “মন ভাংগা আর মসজিদ ভাংগা সমান সমান।” –
এটা একেবারে বানোয়াট কথা, যার কোন দলিল নেই!
উল্লেখ্য, অন্যায় কারণে পিতা-মাতার মনে কষ্ট দিলে সেটা অনেক বড় গুনাহ। অনুরূপভাবে মানুষকে কষ্ট দিলে গুনাহ হবে, কিন্তু একথা বলা যাবেনা যে, মন ভাংগা মসজিদ ভাংগার সমান অপরাধ। কখনো কখনো অমুসলিম, বিদাতী, মনপূজারী বা পাপীকে হক্ক কথা বললে তারা কষ্ট পেতে পারে, কিন্তু কষ্ট পেলেও হক্ক বলা থেকে বিরত থাকা যাবেনা।
৩. তাবলীগ জামাতের লোকেরা বলে, “১৮,০০০ মাখলুকাত বা সৃষ্ট জীবের সংখ্যা মোট ১৮,০০০” - এটা একটা জাল। ইতিমধ্যেই, ১৮০০০ এর চাইতে অনেক বেশি প্রাণী আবিষ্কৃত হয়েছে, আরো নতুন নতুন প্রাণী আবিষ্কার হচ্ছে।
বিঃদ্রঃ উপরের কথাগুলো কোন ‘হাদীস’ যদি কেউ দাবী করেন তাহলে তার জন্য ওয়াজিব হচ্ছে, তার পক্ষে দলিল দেওয়া, কোন হাদীসের কিতাবে কত নাম্বার হাদীস এইগুলো। যদি আন্দাজে দলের লোকের অন্ধ অনুসরণ করার কারণে এইগুলোকে সত্যি বলে দাবী করেন, তাহলে নিচের হাদীসগুলো পড়ুন ও সতর্ক হন।