রাসুল সাঃ যখন মিরাজে যান, তখন জান্নাতে গরীবদের এবং এবং জাহান্নামে নারীদেরকে বেশি দেখেছিলেন। [সহীহ বুখারী]
প্রশ্ন আসতে পারে, কেনো?
জান্নাতে যেতে হলে নেক আমল করতে হবে। বড়লোকেরা আল্লাহর নেয়ামত পেয়ে তার অপব্যবহার করে, সম্পদশালী লোকেরা হারাম ও অন্যায় ভোগ-বিলাসে লিপ্ত থাকে বেশি। এতো আনন্দ-ফূর্তি আর ভোগ-বিলাসের মাঝে আল্লাহর ইবাদত করার সময় কোথায়? আরেকটা বিষয় হচ্ছে, অনেকে অবৈধ ও হারাম পথে সম্পদ জমা করে, কৃপণতা করে আল্লহর রাস্তায় যথাযথভাবে ব্য্য করেনা। এর প্রতিদান হিসেবে যদি পরকালে কঠিন শাস্তি পেতে হয় তাহলে, জান্নাতে কিভাবে প্রবেশ করবে?
সেইজন্য, কেয়ামতের দিন কোন ব্যক্তি যেই ৫টা প্রশ্নের জবাব না দিয়ে এক পাও নাড়াতে পারবেনা তার ২টি হচ্ছেঃ
১.সে কোথা থেকে সম্পদ উপার্জন করেছে এবং
২. সেই সম্পদ কিভাবে ব্য্য় করেছে।
নারীরা জাহান্নামে বেশি যাবে কেনো, এব্যপারে রাসুল সাঃ কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেছিলেন, "তারা তাদের স্বামীর অকৃতজ্ঞতা বেশি করে।"
***বর্তমানে মুসলমান সমাজে বিয়ের পূর্বে গায়ে হলুদ নামে হিন্দুয়ানি স্টাইলে পাপের মেলা ও নারীদেহ প্রদর্শনীর জাহেলি রীতি চালু হয়েছে। আপনারা এই ধরণের পাপের দাওয়াত কবুল করবেন না। আল্লাহর শরিয়তকে অবহেলা করা হয় এমন দাওয়াতে শরিক হওয়া জায়েজ নয়, যদিও মানুষ তাতে অসন্তুষ্ট হোক। এই অনৈসলামিক সংস্কৃতির সাথে বড়লোকেরাই বেশি জড়িত। আর চরিত্রহীন যুবকেরা এই ধ্রণের বেয়ায়াপনার অনুষ্ঠানগুলিতে হাজির হচ্ছে, ফ্রী ফ্রী অর্ধ-নগ্ন নায়িকাদেরকে লাইভ দেখার জন্য। একটা মেয়ে সাজগোজ করে বেহিজাবী-বেপর্দা হয়ে পার্টিতে গেলো, ২০০-৩০০ ছেলে তার দিকে কুদৃষ্টি দিলো। সেই লোকগুলো সম্মিলিতভাবে যত পাপ কামাই করলো তার সমান সওয়াব কিন্তু মেয়েটার খাতায় লেখা হবে। এই পাপের একটা অংশ মেয়েটার বাবা/স্বামীর কাধেও যাবে। দাইয়ুসের জন্য জান্নাত হারাম, তাহলে যেই নারীর কারণে সে দাইয়ুস হলো, সে কতবড় পাপী। দাইয়ুস পুরুষ ও ফাহেশা নারী যিনা-ব্যভিচারের জন্য সবচাইতে বেশি দায়ী।
ক্বুরান হাদীস নিয়ে অনেক চিন্তা-ভাবনা করার বিষয় আছে। সবার নিজ নিজ অবস্থান থেকে চেষ্টা করতে হবে, কিভাবে কেয়ামতের সেই কঠিন দিনে নিজেকে ও নিজের পরিবারকে রক্ষা করা যায়, যেই দিন এতো কঠিন হবে যে, একটা কিশোর ছেলেকেও করে দিবে বৃদ্ধ। আল্লাহ আমাদেরকে নিরাপত্তা দান করুন, আমিন।
#পার্থিব_জীবন_ধোকা
প্রশ্ন আসতে পারে, কেনো?
জান্নাতে যেতে হলে নেক আমল করতে হবে। বড়লোকেরা আল্লাহর নেয়ামত পেয়ে তার অপব্যবহার করে, সম্পদশালী লোকেরা হারাম ও অন্যায় ভোগ-বিলাসে লিপ্ত থাকে বেশি। এতো আনন্দ-ফূর্তি আর ভোগ-বিলাসের মাঝে আল্লাহর ইবাদত করার সময় কোথায়? আরেকটা বিষয় হচ্ছে, অনেকে অবৈধ ও হারাম পথে সম্পদ জমা করে, কৃপণতা করে আল্লহর রাস্তায় যথাযথভাবে ব্য্য করেনা। এর প্রতিদান হিসেবে যদি পরকালে কঠিন শাস্তি পেতে হয় তাহলে, জান্নাতে কিভাবে প্রবেশ করবে?
সেইজন্য, কেয়ামতের দিন কোন ব্যক্তি যেই ৫টা প্রশ্নের জবাব না দিয়ে এক পাও নাড়াতে পারবেনা তার ২টি হচ্ছেঃ
১.সে কোথা থেকে সম্পদ উপার্জন করেছে এবং
২. সেই সম্পদ কিভাবে ব্য্য় করেছে।
নারীরা জাহান্নামে বেশি যাবে কেনো, এব্যপারে রাসুল সাঃ কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেছিলেন, "তারা তাদের স্বামীর অকৃতজ্ঞতা বেশি করে।"
***বর্তমানে মুসলমান সমাজে বিয়ের পূর্বে গায়ে হলুদ নামে হিন্দুয়ানি স্টাইলে পাপের মেলা ও নারীদেহ প্রদর্শনীর জাহেলি রীতি চালু হয়েছে। আপনারা এই ধরণের পাপের দাওয়াত কবুল করবেন না। আল্লাহর শরিয়তকে অবহেলা করা হয় এমন দাওয়াতে শরিক হওয়া জায়েজ নয়, যদিও মানুষ তাতে অসন্তুষ্ট হোক। এই অনৈসলামিক সংস্কৃতির সাথে বড়লোকেরাই বেশি জড়িত। আর চরিত্রহীন যুবকেরা এই ধ্রণের বেয়ায়াপনার অনুষ্ঠানগুলিতে হাজির হচ্ছে, ফ্রী ফ্রী অর্ধ-নগ্ন নায়িকাদেরকে লাইভ দেখার জন্য। একটা মেয়ে সাজগোজ করে বেহিজাবী-বেপর্দা হয়ে পার্টিতে গেলো, ২০০-৩০০ ছেলে তার দিকে কুদৃষ্টি দিলো। সেই লোকগুলো সম্মিলিতভাবে যত পাপ কামাই করলো তার সমান সওয়াব কিন্তু মেয়েটার খাতায় লেখা হবে। এই পাপের একটা অংশ মেয়েটার বাবা/স্বামীর কাধেও যাবে। দাইয়ুসের জন্য জান্নাত হারাম, তাহলে যেই নারীর কারণে সে দাইয়ুস হলো, সে কতবড় পাপী। দাইয়ুস পুরুষ ও ফাহেশা নারী যিনা-ব্যভিচারের জন্য সবচাইতে বেশি দায়ী।
ক্বুরান হাদীস নিয়ে অনেক চিন্তা-ভাবনা করার বিষয় আছে। সবার নিজ নিজ অবস্থান থেকে চেষ্টা করতে হবে, কিভাবে কেয়ামতের সেই কঠিন দিনে নিজেকে ও নিজের পরিবারকে রক্ষা করা যায়, যেই দিন এতো কঠিন হবে যে, একটা কিশোর ছেলেকেও করে দিবে বৃদ্ধ। আল্লাহ আমাদেরকে নিরাপত্তা দান করুন, আমিন।
#পার্থিব_জীবন_ধোকা